Dhaka ০৩:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Breaking News :
Logo এনজিও কর্মকর্তাকে স্যার না ডাকায় গ্রাহককে বের করে দিলেন সেকেণ্ড ম্যানেজার Logo মানিকগঞ্জ আদালত চত্বরে ছাত্রলীগ নেতা জনরোষে শারীরিক নির্যাতন শিকার Logo ডাকাত গ্রেপ্তার ও মালামাল উদ্ধারে মানিকগঞ্জ জেলা পুলিশের প্রেস ব্রিফিং Logo মানিকগঞ্জে গণমাধ্যম কর্মীর বাড়ি ভাংচর মামলায় জেলহাজতে ৩ Logo সাবেক এমপি ও কণ্ঠশিল্পী মমতাজের বিরুদ্ধে আরো একটি মামলা Logo মানিকগঞ্জে ভোক্তা অধিকারের অভিযান Logo নেত্রকোনার কলমাকান্দায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত-২, আহত-১ Logo মানিকগঞ্জের ডিআরআরএ পরিদর্শনে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত অ্যাণ্ড্রে কার্সটেন্স Logo হরিরামপুর উপজেলা কৃষকদলের সদস্যসচিব আর নেই Logo হরিরামপুরে অটোরিক্সা দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

টাঙ্গাইলে নৌকার মিছিলে গুলি, ঢাকায় গ্রেফতার দুই

ডেস্ক এডিটর
  • Update Time : ০৩:০২:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪৪২৯ Time View

টাংগাইল প্রতিনিধি ::  টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বাঘিল ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থীর মিছিলে গুলির ঘটনায় ঢাকা থেকে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। গ্রেপ্তার দুজন হলেন- ফারুক হোসেন (৪০) ও মো. কামরুল (৩৪)। তাদের মধ্যে ফারুক গুলির ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি, কামরুল তার সহযোগী। রোববার রাতে ঢাকার উত্তরা ও কাফরুলে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান। দুই দিন আগের ওই ঘটনায় এ নিয়ে মোট চারজন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হলেন। মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার কারওয়ানবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে কমান্ডার মঈন বলেন, ফারুক ও কামরুল প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গোলাগুলির ঘটনায় সংশ্লিষ্টতার কথা ‘স্বীকার করেছেন’। গত রোববার রাত সোয়া ১১টার দিকে বাঘিল ইউনিয়নের কাঠুয়া এলাকায় টাঙ্গাইল-৫ আসনের নৌকার প্রার্থী মামুনুর অর রশিদ মামুনের সমর্থকদের মিছিলে গুলি চালানো হয়। ওই ঘটনায় বাঘিল ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রোকনুজ্জামান রোকন, কর্মী এমদাদুল হক ও সিয়াম আহত হন। তাদের প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।রোকনের বাবা ফজলুল রহমান ওই ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেনের ছয় সমর্থকের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরো ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন। সেখানে প্রধান আসামি করা হয় ফারুককে। মামলা হওয়ার পর স্থানীয় পুলিশ বাঘিল থেকেই দুজনকে গ্রেপ্তার করেছিল। কামান্ডার মঈন বলেন, “আহতদের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের আগে থেকেই ঝামেলা ছিল। এছাড়া গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করতে চাইছিলেন। এজন্য এ ধরনের ঘটনা তারা ঘটিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন।“ ফারুক ওই ঘটনার পরপরই পালিয়ে ঢাকায় এসে উত্তরার আত্মগোপনে ছিলেন। তিনি এর আগেও অস্ত্র মামলায় জেল খেটেছেন বলে জানান র‌্যাব কর্মকর্তা মঈন।

Tag :

অগ্রযাত্রা স্যাটেলাইট টেলিভিশন (এটিভি বাংলা) লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ২ নং শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ স্বরণী, রমনা, ঢাকা-১২১৭।
মোবাইল: ০১৬৪৬৪৪৪৫৩০

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

টাঙ্গাইলে নৌকার মিছিলে গুলি, ঢাকায় গ্রেফতার দুই

Update Time : ০৩:০২:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩

টাংগাইল প্রতিনিধি ::  টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বাঘিল ইউনিয়নে নৌকার প্রার্থীর মিছিলে গুলির ঘটনায় ঢাকা থেকে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব। গ্রেপ্তার দুজন হলেন- ফারুক হোসেন (৪০) ও মো. কামরুল (৩৪)। তাদের মধ্যে ফারুক গুলির ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি, কামরুল তার সহযোগী। রোববার রাতে ঢাকার উত্তরা ও কাফরুলে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন জানান। দুই দিন আগের ওই ঘটনায় এ নিয়ে মোট চারজন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হলেন। মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকার কারওয়ানবাজারে এক সংবাদ সম্মেলনে কমান্ডার মঈন বলেন, ফারুক ও কামরুল প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গোলাগুলির ঘটনায় সংশ্লিষ্টতার কথা ‘স্বীকার করেছেন’। গত রোববার রাত সোয়া ১১টার দিকে বাঘিল ইউনিয়নের কাঠুয়া এলাকায় টাঙ্গাইল-৫ আসনের নৌকার প্রার্থী মামুনুর অর রশিদ মামুনের সমর্থকদের মিছিলে গুলি চালানো হয়। ওই ঘটনায় বাঘিল ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক রোকনুজ্জামান রোকন, কর্মী এমদাদুল হক ও সিয়াম আহত হন। তাদের প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হলেও পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।রোকনের বাবা ফজলুল রহমান ওই ঘটনায় স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেনের ছয় সমর্থকের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় আরো ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন। সেখানে প্রধান আসামি করা হয় ফারুককে। মামলা হওয়ার পর স্থানীয় পুলিশ বাঘিল থেকেই দুজনকে গ্রেপ্তার করেছিল। কামান্ডার মঈন বলেন, “আহতদের সঙ্গে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের আগে থেকেই ঝামেলা ছিল। এছাড়া গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করতে চাইছিলেন। এজন্য এ ধরনের ঘটনা তারা ঘটিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন।“ ফারুক ওই ঘটনার পরপরই পালিয়ে ঢাকায় এসে উত্তরার আত্মগোপনে ছিলেন। তিনি এর আগেও অস্ত্র মামলায় জেল খেটেছেন বলে জানান র‌্যাব কর্মকর্তা মঈন।