Dhaka ১২:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
Breaking News :
Logo ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন: আটক-১ Logo ফরিদপুরে আদম ব্যবসায়ীর ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন। Logo খুলনা জেলা ছাত্রদলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হাদিউজ্জামান হাদির জানাযায় আজিজুল বারী হেলাল। Logo মানিকগঞ্জে চরে বিএনপি’র ঐক্য ও শান্তি সমাবেশ Logo বিষ খাইয়ে প্রতিবন্ধী শিশু সন্তানকে মা-বাবা হত্যার অভিযোগে গ্রেপ্তার Logo চল্লিশ বছর পর বাংলাদেশ থেকে নিজ দেশে ফিরলো নিপালী নাগরিক Logo চাঁদপুরের কচুয়ায় আগুনে পুড়ল ২০ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান Logo কেরুজ চিনিকলে চাকরি স্থায়ীকরণে অনিয়মের অভিযোগ : কেরুর এমডি’কে লিখিত ব্যাখ্যা দেয়ার নির্দেশ সদর দপ্তরের: অন্যথায় আইনগত ব্যবস্থা Logo পাবনার ভাঁড়ারার চেয়ারম্যান সুলতান গ্রেফতার Logo চাটমোহরে উদ্যোক্তাদের তৈরিকৃত স্বাস্থ্যসম্মত সরিষার তেল বিক্রয় প্রসারে বাজার সংযোগ সভা

ভোটর চুরির সুযোগ নেই বলেই বিএনপি নির্বাচনে আসে না : নির্বাচনে দলের কেউ সংঘাত করলে তার রেহাই নেই, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠন করে জনগণের কল্যাণ সাধন করতে হবে-প্রধানমন্ত্রী

ডেস্ক এডিটর
  • Update Time : ০৬:৩৫:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • / ৪৪১৮ Time View

আব্দুর রহিম ও কামাল সিদ্দিকী : আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভোটর চুরির সুযোগ নেই বলেই বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। কোন দল এলো না, এলো তাতে কিছু আসে যায় না। বিএনপি তো আসবেই না, ভোট চুরির সুযোগ পাবে না দেখে তারা নির্বাচনে আসে না। ২০০৮ সালে পারে নাই- যার জন্য তারা সব সময় নির্বাচন বাতিল করতে চায়, বর্জন করতে চায়। সেটা তাদের ইচ্ছা, যার যার দলের ইচ্ছা। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, নাটোর, পাবনা ও খাগড়াছড়িসহ ৫টি জেলার নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, আমরা নির্বাচনে বিশ্বাস করি, জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করি। জনগণের ক্ষমতা আমরা নিশ্চিত করেছি, সেটা ধরে রেখেই আমাদের এগোতে হবে। ২০০১ সালের নির্বাচনে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর নির্মম অত্যাচার করা হয়েছিল। যারাই নৌকায় ভোট দিয়েছিল তারাই নির্যাতনের শিকার হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অতীতে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে ক্যান্টনমেন্টে বন্দি করা হয়েছিল। জনগণের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিতে হবে; এই প্রত্যয় নিয়েই সংগ্রাম করেছি। অনেক সংগ্রাম, ঘাত-প্রতিঘাত আমাদের পার করতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের অগণিত নেতাকর্মীকে অত্যাচারের শিকার হতে হয়েছে, কারাগারে যেতে হয়েছে। তারপরও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা ২১ বছর পরে ক্ষমতায় আসি। জনগণের সেবক হিসেবে যাত্রা শুরু করি। ৯৬ থেকে ২০০১ সাল ছিল ৭৫-এর পরে বাংলাদেশের মানুষের জন্য স্বর্ণযুগ। তিনি বলেন, আমরা খাদ্যসেবা নিশ্চিত করি, চিকিৎসাসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিই, শিক্ষার ব্যবস্থা করি, বিনামূল্যে বই দেওয়ার ব্যবস্থা করি। আমরা এ দেশের রাস্তাঘাট-পুল ব্রিজ নির্মাণের কাজ হাতে নিই, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করি। ১৬০০ থেকে ৪৩০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করি। প্রতি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেব সেই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করি। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারলাম না। কারণ, একটা বড় দেশ থেকে গ্যাস বিক্রির প্রস্তাব ছিল, আমি বলেছিলাম এটা জনগণের সম্পদ আমি বিক্রি করতে পারি না। কিন্তু খালেদা জিয়া রাজি হয়ে যান।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি কত মানুষকে হত্যা করেছে তার কোনো হিসাব নেই। আমাদের মা-বোনদের ওপর পাকিস্তানিরা যেভাবে নির্যাতন করেছে, সেভাবেই নির্যাতন করেছে। সেইসময় ফাহিমা, মহিমা, রুমা আত্মহত্যা করে নিজেদের ইজ্জত বাঁচান। এ রকম একটা তাণ্ডব শুধু নয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি যখন ক্ষমতায় তখন বাংলাদেশ ছিল দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ। পাঁচ বার দুর্নীতিতে তারা বিশ্বে এক নম্বর হয়েছিল। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, বাংলা ভাই, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা, আমাদের কত নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে তার হিসাব নেই। আমরা নিজেই বারবার তাদের হাতে আক্রমণের শিকার হয়েছি। তারপরও আমরা কিন্তু দমে যাইনি। বরং এগিয়ে গিয়েছি। আমি তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানাই, এত বাধা বিপত্তি, অত্যাচার, নির্যাতন, সবকিছু সহ্য করে নেতাকর্মীরা সংগঠনকে ধরে রেখেছেন এবং এগিয়ে যাচ্ছেন।
নির্বাচনে দলের কেউ সংঘাত করলে রেহাই নেই’ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা চাই—জনগণ তাদের ভোটের অধিকার নির্বিঘ্নে প্রয়োগ করবে। তারা যাকে খুশি তাকে ভোট দিবে। নির্বাচনে কোনো সংঘর্ষ বা মারামারি দেখতে চাই না। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। তাই নির্বাচনে দলের কেউ সংঘাত করলে তার রেহাই নেই। তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আওয়ামী লীগ সবসময় ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, গণতন্ত্রকে আরও সুদৃঢ় করতে না পারলে, বাংলাদেশ শেষ হয়ে যাবে। ভার্চুয়াল বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের এমন কোনো জেলা নেই—যেখানে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। আবার সরকার গঠন করতে পারলে প্রতিটি জেলা ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত হবে। কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয়, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা ও নৌকার প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে গতকাল বুধবার সিলেটে জনসভার মধ্যদিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করবেন, নিজের দলের মধ্যে ঐক্য রাখবেন। যেখানে যত প্রার্থী আছে; প্রার্থীরা একটু গণসংযোগ করুক, তাদের স্বাধীন মতো জনগণকে সুযোগ দেন; তাদের পছন্দমত প্রার্থীকে তারা পছন্দ করে নেবে, ভোট দেবে, তাতে আমাদের গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে। আগামীতে নৌকা মার্কায় ভোট চেয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠন করে জনগণের কল্যাণ সাধন করতে হবে।

Tag :

অগ্রযাত্রা স্যাটেলাইট টেলিভিশন (এটিভি বাংলা) লিমিটেড এর একটি প্রতিষ্ঠান।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ২ নং শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ স্বরণী, রমনা, ঢাকা-১২১৭।
মোবাইল: ০১৬৪৬৪৪৪৫৩০

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

ভোটর চুরির সুযোগ নেই বলেই বিএনপি নির্বাচনে আসে না : নির্বাচনে দলের কেউ সংঘাত করলে তার রেহাই নেই, উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠন করে জনগণের কল্যাণ সাধন করতে হবে-প্রধানমন্ত্রী

Update Time : ০৬:৩৫:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩

আব্দুর রহিম ও কামাল সিদ্দিকী : আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ভোটর চুরির সুযোগ নেই বলেই বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। কোন দল এলো না, এলো তাতে কিছু আসে যায় না। বিএনপি তো আসবেই না, ভোট চুরির সুযোগ পাবে না দেখে তারা নির্বাচনে আসে না। ২০০৮ সালে পারে নাই- যার জন্য তারা সব সময় নির্বাচন বাতিল করতে চায়, বর্জন করতে চায়। সেটা তাদের ইচ্ছা, যার যার দলের ইচ্ছা। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় থেকে পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, নাটোর, পাবনা ও খাগড়াছড়িসহ ৫টি জেলার নির্বাচনী জনসভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, আমরা নির্বাচনে বিশ্বাস করি, জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করি। জনগণের ক্ষমতা আমরা নিশ্চিত করেছি, সেটা ধরে রেখেই আমাদের এগোতে হবে। ২০০১ সালের নির্বাচনে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর নির্মম অত্যাচার করা হয়েছিল। যারাই নৌকায় ভোট দিয়েছিল তারাই নির্যাতনের শিকার হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, অতীতে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে ক্যান্টনমেন্টে বন্দি করা হয়েছিল। জনগণের অধিকার জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিতে হবে; এই প্রত্যয় নিয়েই সংগ্রাম করেছি। অনেক সংগ্রাম, ঘাত-প্রতিঘাত আমাদের পার করতে হয়েছে। আওয়ামী লীগের অগণিত নেতাকর্মীকে অত্যাচারের শিকার হতে হয়েছে, কারাগারে যেতে হয়েছে। তারপরও সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা ২১ বছর পরে ক্ষমতায় আসি। জনগণের সেবক হিসেবে যাত্রা শুরু করি। ৯৬ থেকে ২০০১ সাল ছিল ৭৫-এর পরে বাংলাদেশের মানুষের জন্য স্বর্ণযুগ। তিনি বলেন, আমরা খাদ্যসেবা নিশ্চিত করি, চিকিৎসাসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিই, শিক্ষার ব্যবস্থা করি, বিনামূল্যে বই দেওয়ার ব্যবস্থা করি। আমরা এ দেশের রাস্তাঘাট-পুল ব্রিজ নির্মাণের কাজ হাতে নিই, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করি। ১৬০০ থেকে ৪৩০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করি। প্রতি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দেব সেই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করি। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে পারলাম না। কারণ, একটা বড় দেশ থেকে গ্যাস বিক্রির প্রস্তাব ছিল, আমি বলেছিলাম এটা জনগণের সম্পদ আমি বিক্রি করতে পারি না। কিন্তু খালেদা জিয়া রাজি হয়ে যান।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি কত মানুষকে হত্যা করেছে তার কোনো হিসাব নেই। আমাদের মা-বোনদের ওপর পাকিস্তানিরা যেভাবে নির্যাতন করেছে, সেভাবেই নির্যাতন করেছে। সেইসময় ফাহিমা, মহিমা, রুমা আত্মহত্যা করে নিজেদের ইজ্জত বাঁচান। এ রকম একটা তাণ্ডব শুধু নয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি যখন ক্ষমতায় তখন বাংলাদেশ ছিল দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ। পাঁচ বার দুর্নীতিতে তারা বিশ্বে এক নম্বর হয়েছিল। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, বাংলা ভাই, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা, আমাদের কত নেতাকর্মীদের হত্যা করেছে তার হিসাব নেই। আমরা নিজেই বারবার তাদের হাতে আক্রমণের শিকার হয়েছি। তারপরও আমরা কিন্তু দমে যাইনি। বরং এগিয়ে গিয়েছি। আমি তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ জানাই, এত বাধা বিপত্তি, অত্যাচার, নির্যাতন, সবকিছু সহ্য করে নেতাকর্মীরা সংগঠনকে ধরে রেখেছেন এবং এগিয়ে যাচ্ছেন।
নির্বাচনে দলের কেউ সংঘাত করলে রেহাই নেই’ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা চাই—জনগণ তাদের ভোটের অধিকার নির্বিঘ্নে প্রয়োগ করবে। তারা যাকে খুশি তাকে ভোট দিবে। নির্বাচনে কোনো সংঘর্ষ বা মারামারি দেখতে চাই না। তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সব সময় ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে। তাই নির্বাচনে দলের কেউ সংঘাত করলে তার রেহাই নেই। তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আওয়ামী লীগ সবসময় ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, গণতন্ত্রকে আরও সুদৃঢ় করতে না পারলে, বাংলাদেশ শেষ হয়ে যাবে। ভার্চুয়াল বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের এমন কোনো জেলা নেই—যেখানে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। আবার সরকার গঠন করতে পারলে প্রতিটি জেলা ভূমি ও গৃহহীনমুক্ত হবে। কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয়, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতা ও নৌকার প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে গতকাল বুধবার সিলেটে জনসভার মধ্যদিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করবেন, নিজের দলের মধ্যে ঐক্য রাখবেন। যেখানে যত প্রার্থী আছে; প্রার্থীরা একটু গণসংযোগ করুক, তাদের স্বাধীন মতো জনগণকে সুযোগ দেন; তাদের পছন্দমত প্রার্থীকে তারা পছন্দ করে নেবে, ভোট দেবে, তাতে আমাদের গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে। আগামীতে নৌকা মার্কায় ভোট চেয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হলে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠন করে জনগণের কল্যাণ সাধন করতে হবে।